
৩০.০৩.২০২০। সোমবার
সকাল ৭.৩০
আজ অ্যালার্ম দিয়ে উঠেছি। লকডাউনে এই প্রথম। কারণ, বাবা–মায়ের জন্য চা বানাতে হবে। কাল রাতে অফিস থেকে ফিরে একবার ‘প্যারাসাইট’ দেখার চেষ্টা করেছিলাম। পারলাম না। খুব ঘুম পেল। একদা পেশাগত সহকর্মী এবং এখন তৃণমূল বিধায়ক প্রবীর’দা অ্যাসাইনমেন্টে গিয়ে নিজের ঘুম সম্পর্কে বলত, ‘পড়লেই বেল।’ মানে গাছ থেকে মাটিতে বেল পড়লে যেমন থপ করে সেখানেই পড়ে থাকে। নট নড়নচড়ন। লকডাউনে সারাদিন পর আমিও এখন তাই। পড়লেই বেল।
সকাল ৭.৫৩
সকালে উঠেই বিনা বাক্যব্যয়ে টিভি–টা চালিয়ে দিই। আর টুইটারে দেখি সারা রাত পৃথিবী জুড়ে কী কী তাণ্ডব আরও ঘটল। যেমন আজ দেখলাম, আমেরিকায় লকডাউন বেড়ে গেল ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। নেপালে লকডাউনের মেয়াদ বাড়ল আরও এক সপ্তাহ। কালিম্পঙের করোনা–আক্রান্ত মহিলা কাল গভীর রাতে মারা গিয়েছেন। বয়স ৪৪। অসুস্থ হয়ে ভর্তি ছিলেন উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে। ফলে করোনায় রাজ্যে মৃত্যু বেড়ে দাঁড়াল ২। আক্রান্ত ২২ জন। আপাতত।
সকাল ৮.২৪
দুনিয়াজোড়া একটা করোনা টাইমলাইন পেলাম টুইটারে। গতকাল পর্যন্ত। ডেট এবং কেসওয়াইজ।
১৯ জানুয়ারি– ১০০
২৪ জানুয়ারি– ১,০০০
১২ ফেব্রুয়ারি– ৫০,০০০
৬ মার্চ– ১,০০,০০০
১৮ মার্চ– ২,০০,০০০
২১ মার্চ– ৩,০০,০০০
২৪ মার্চ– ৪,০০,০০০
২৬ মার্চ– ৫,০০,০০০
২৮ মার্চ– ৬,০০,০০০
২৯ মার্চ– ৭,০০,০০০
বোঝা গেল?
সকাল ৮.৩০
ফেসবুক দেখাল, গতবছর এইদিনে ব্লগে দ্বিতীয় ‘খোলা চিঠি–ইতি অনিন্দ্য’ প্রকাশিত হয়েছিল। মনে হল, হাওয়ার চেয়েও দ্রুত সময় বয়ে যায়। তারপরেই মনে হল, যায় কি? এই লকডাউনের সময়টা তাহলে এত ধীরে যাচ্ছে কেন? দিন কাটতেই চাইছে না! আজ সবে ছ’দিন হল! এখনও অন্তত ১৫ দিন। দু’সপ্তাহ। এই সময়টাকে ফাস্ট ফরওয়ার্ড করে দেওয়া যায় না? ছোটবেলার সেই অডিও ক্যাসেটগুলোর মতো?
সকাল ৮.৪৫
মুনমুন খুঁজেপেতে আমার আর ওর ছোটবেলার ছবি পাঠিয়েছে। ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট। বেতের চেয়ারে বসা গ্যাদা বাচ্চা। কপালে কাজলের টিপ। চোখে কাজল। হাতে ঝুমঝুমি। লিখেছে, ‘দাদাভাই, দেখো তো চিনতে পারো কিনা।’ চিনতে পারব না আবার? বিলক্ষণ চিনলাম এবং ভুরু কুঁচকে দেখলাম, সেই ছোটবেলা থেকেই ওকে আমার চেয়ে অনেক বেটার দেখতে।
জার্মানির একটা পোর্টালে কর্মরত দিল্লিবাসী স্যমন্তককে ফোন করলাম। ওর স্ত্রী সুচন্দ্রা গুজরাত ইউনিভার্সিটিতে পড়ায়। আপাতত সেখানেই গৃহবন্দি। আর স্যমন্তক দিল্লিতে। বলল, ‘দিল্লির হাল খুব খারাপ। আমরা ওয়ার্ক ফ্রম হোম করছি। কিছু ডিপার্টমেন্টাল স্টোর খোলা আছে। একসঙ্গে চারজনের বেশি ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। আর মাইগ্র্যান্ট লেবারদের ব্যাপারটা ভয়াবহ। চোখে দেখা যাচ্ছে না। এভাবে রাস্তায় বসে থাকবে লোকগুলো!’ আরও বলল, ‘জার্মানির হেসের যে মিনিস্টার কাল সুইসাইড করেছে, সে খুব নির্ভরযোগ্য লোক ছিল। এঞ্জেলা মর্কেলের খুব কাছের লোক। এরপর গোটা দেশের ফিনান্স মিনিস্টার হওয়ার কথা ছিল। ওর আত্মহত্যার ঘটনাটা খুব সিগনিফিক্যান্ট। ইকনমিটা একদম শেষ হয়ে গেল! সাধারণত এই ধরনের সিচুয়েশনে গরিবরা সাফার করে। তারাই মরে। তারপর আবার সব ঠিকঠাক হয়ে যায়। পৃথিবীতে এই প্রথম একটা ঘটনায় বড়লোকরাও এফেক্টেড হচ্ছে। আরও কী জানো? লকডাউন হলে ক্যাপিটালিস্ট দুনিয়া খুশি হয়। কারণ, জিনিসের দাম বাড়ে। এই প্রথম একটা লকডাউনে তেলের দাম ব্যারেলে ১০০ ডলার থেকে কমে ৩০ ডলার হয়ে গিয়েছে। প্রোডাকশন নেই তো!’
সকাল ১০.৪৩
স্যমন্তকের ফোনটা রেখে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। বুঝতেও পারিনি। তাহলে কি এবার বোর্ড হওয়া শুরু হল?
সকাল ১১.০০
ভবানীপুরের সাউথ সিটি গ্যালাক্সির ১৮ তলায় আগুন লেগেছে। হাইড্রলিক ল্যাডার আনা হয়েছে। কত লোক আছেন ভিতরে? লকডাউনে তো সকলেরই বাড়িতে থাকার কথা। কী হবে তাঁদের? দমকলের ডিজি গিয়েছেন। হতাহতের কথা কিছু বলা হচ্ছে না আপাতত।
সকাল ১১.৩৭
বিশ্বজিৎ ফোন করল। প্রশ্ন একটাই— ‘ম্যাগি চাই?’ এমনিতে বাড়ি দুর্গাপুরে। কিন্তু শিয়ালদার কোলে মার্কেটের পাশে একটা মেসে থাকে। সেখান থেকেই অফিস করে রোজ। আপাতত সেখান থেকেই কপি পাঠাচ্ছে। দিনদুয়েক আগে বলেছিল, ‘যে কোনও সবজি লাগলে বোলো। কোলে মার্কেট থেকে ব্যবস্থা করে দিতে পারব। কিন্তু ৫ কিলো বা তার বেশি নিতে হবে। পাইকারি বাজার তো।’ ওদের মেসে খাবার পাওয়া নিয়ে একটা সমস্যা হয়েছে। তাই এখন ম্যাগি কিনতে হবে। বোধহয় পাইকারি হারেই। বললাম, আমার আপাতত দরকার নেই। শত্রুঘ্ন ম্যাগি না পেয়ে তার বদলে ম্যাগির ১০টা ছোটভাই কিনে এনেছে। টপ রেমন। বেশ কিছুদিন চলে যাবে।
বেলা ১২.১২
বাবা–মা’কে খেতে দিয়ে দিলাম। মেনুতে আজ ডিম যোগ হয়েছে। ঘর মোছার জন্য লাঠির আগায় লাগানো ‘মপ’ কিনতে হবে। ড্রাইভওয়েটা ঝাঁট দিয়ে সাফ করতে হবে। অজস্র কাজ। আজ থেকে একটু দেরিতে অফিস যাব। কাল রাতেই অশোক’দার কাছ থেকে অনুমতি নিয়েছিলাম। উপায় নেই। দুপুরের খাওয়ার পর বুড়ো–বুড়িকে বিকেলের চা–বিস্কুটটা তো অন্তত দিতে হবে। প্রত্যেকটা মিলের পর গাদাখানেক ওষুধও আছে।
দুপুর ২.০৭
ঘন্টাখানেক ধরে ফাটিয়ে ফ্রিজ পরিষ্কার করলাম। পদিপিসির বর্মি বাক্সের মতো হয়ে ছিল ভিতরটা। গুচ্ছের অপ্রয়োজনীয় জিনিস। সব টান মেরে বার করেছি। কাল সকালে জঞ্জালের গাড়িতে বিদেয় দেব। সারা বাড়িতে বহু বাড়তি জিনিস। আমাদের জীবনের মতোই। বয়োবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে যেমন স্মৃতির মতো কৌটো–বাউটো, প্লাস্টিকের বাক্স ইত্যাদি বাড়তে থাকে। এখন সেসব ছেঁটে ফেলার সময় এসেছে। বাসন–টাসন মেজে গেলাম গাড়ি ধুতে। ফুটিফাটা রোদে লোনলি গাড়িটা রোজ নোংরা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। ওকেও তো স্নান করানো দরকার। হল বাহন–স্নান। বেশ একটা সেন্স অফ অ্যাচিভমেন্ট হল। মনে হল বাহ্, অনেক কাজ করে ফেলেছি।
ওপরে এসে টিভি চালালাম এবং যা দেখলাম, তাতে এতক্ষণের ভাল লাগাটা কর্পূরের মতো উবে গেল! উত্তরপ্রদেশের কোনও একটা বাস টার্মিনাসের সামনে কয়েকশো লোক উবু হয়ে বসে আছে খাঁচায় বন্দি পশুর মতো। আর আপাদমস্তক ঢাকা কিছু স্বাস্থ্যকর্মী দূর থেকে তাদের উপর কিছু একটা স্প্রে করছে! সেই ছবি আবার মোবাইলে ভিডিও করা হচ্ছে। স্ক্রিনের তলায় স্ক্রল যাচ্ছে— ‘রাসায়নিকে স্নান শ্রমিকদের’। ওঁরা সেই দুর্ভাগা মাইগ্র্যান্ট লেবার। নিজের রাজ্যে এসে পৌঁছেছেন। এখন তাঁদের উপর শান্তিজল ছেটানো হচ্ছে শুদ্ধ করতে! একাকার হয়ে গেল কালকের ভিডিওর সঙ্গে আজকেরটা। চোখের সামনে আবার হাট হয়ে খুলে গেল গরিবের করোনা–দুনিয়া। মনে পড়ল, আজ থেকে তো সমস্ত রাজ্যের সীমান্ত সিল্ড। যাঁরা ভিনরাজ্যে রয়ে গেলেন তাঁদের কী হবে? আরও মনে হল, এরপর আর কিছু নিয়ে ক্রিব করব না। আমরা অনেক ভাল আছি। স্বস্তিতে আছি।
দুপুর ২.২৩
ওট্স যে খেতে এত কুৎসিত হয় আজ প্রথম জানলাম! অনেকেই নিয়মিত খায় শুনি। বিপ্লবকে অফিসে খেতে দেখি মাঝেমাঝে। টিভি–তে বিজ্ঞাপনও দেয়। কিন্তু খেতে যে এত কুচ্ছিত কে জানত! তবে কিনা দুর্দিনের বাজারে পয়সার জিনিস ফেলেও দেওয়া যায় না। তাই খানিকটা দুধ দিয়ে কোঁত কোঁত করে খেয়ে ফেললাম। আসলে খেলাম না। গিললাম। বাজে কাজটা করতে করতেই টিভি বলল, ক্যাবিনেট সেক্রেটারি রাজীব গৌবা বলেছেন, ২১ দিনের পর লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানোর কথা নাকি ভাবা হচ্ছে না। শুনেই মনে হল, হান্ড্রেড পার্সেন্ট ভক্কিবাজি। আদৌ বিশ্বাস হল না।
দুপুর ৩.২০
নবান্নের সভাঘর থেকে জেলার স্বাস্থ্যকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মুখ্যমন্ত্রী। ধৈর্য ধরে অভাব–অভিযোগ শুনছেন। সমস্যা মোকাবিলার চেষ্টা করছেন। জানালেন, মোবাইল ভেন্টিলেটর কেনা হচ্ছে। স্বাস্থ্যকর্মীদের বিমার পরিমাণ ৫ লাখ থেকে বাড়িয়ে ১০ লাখ টাকা করা হল। মনে পড়ল, কাল মাসের শেষদিন। পরশু নতুন মাস শুরু। পাওনাদাররা আসতে শুরু করবে। আমি আবার আদ্যিকালের বদ্যির মতো নিজে যোধপুর পার্কের ব্যাঙ্কে গিয়ে বাড়ির ইএমআইয়ের চেক ড্রপ করে আসি। তার একটা কারণও ছিল। সেটা বললে সকলে হাসবে। চেকটা আজকেই ড্রপ বক্সে ফেলে আসতে হবে।
বিকেল ৫.০২
অন্তরা হোয়াট্সঅ্যাপে একটা ‘লকডাউনের গান’ পাঠাল। গিটার নিয়ে দিব্যি গেয়েছে এক কন্যা। কে জানতে চাওয়ায় জবাব এল, ‘আমি। গলা শুনে বুঝতে পারোনি? বাড়িতে বসে কাজ করার মধ্যেই বানালাম।’ বলতেই হল, একেবারে বুঝতে পারিনি। নিজে লিখেছে, সুর করেছে, গিটার বাজিয়ে গেয়েছে। হ্যাপি গো লাকি এবং ভাল লেখার ব্যাপারে প্রতিভাময়ী অন্তরার সঙ্গে টানা চারটে বছর কাজ করেছি। কিন্তু ওর এই গুণটার কথা জানতে পারিনি।
বিকেল ৫.২৩
ব্যাঙ্কের বাইরের ড্রপ বক্সে ইএমআইয়ের চেক ফেলে এইমাত্র অফিসে এলাম। নীল থ্রি–লেয়ার্ড সার্জিক্যাল মাস্কটা ধুয়ে দেওযায় আজ কালো রঙের এন–৯৫ মাস্ক। এটা একটু গম্ভীর এবং গ্রাম্ভারি দেখতে। অফিসে চারদিকে ডেটলের গন্ধ ভুরভুর করছে। দিনে কয়েকবার স্যানিটাইজেশনের ফল। মুখে মুখে মুখোশ। আমার মুখেও। মাস্কের আড়াল থেকে বিপ্লব দুটো ইম্পর্ট্যান্ট কথা বলল। প্রথমত, ভবানীপুরের বহুতলে কোনও ক্যাজুয়্যালটি নেই। সম্ভবত শর্ট সার্কিট থেকে আগুন লেগেছিল। দমকল নিভিয়ে ফেলেছে। দুই, ওট্স একটু ডালের সঙ্গে নুন আর তেল দিয়ে সেদ্ধ করে খেলে নাকি অতটা খারাপও লাগে না। হবে হয়ত। এবার কাজে বসি।
রাত ৮.৫৮
শুভ্র হিমানীশ ফোন করল একটু আগে। রোজ গড়ে ১০–১৫ জন করে পেশেন্ট দেখছে। বলল, ‘৮ থেকে ১০ ঘন্টা নো হিসু, নো জল খাওয়া। তবে আমাদের ওসবে অভ্যেস আছে। পিপিই–টা থাকলে ভাল হতো। কিন্তু কী আর করা যাবে!’ বাল্যবন্ধু এবং বিখ্যাত চিকিৎসক আরও বলল, ‘আজ পর্যন্ত ভারতে ১,২০০ আক্রান্তের মধ্যে ২৯ জন মৃত। তাহলে ইন্ডিয়ার মর্টালিটি রেট এখনও পর্যন্ত ২.৫ পার্সেন্ট। সেখানে পাকিস্তানের ১ পার্সেন্ট, জার্মানির ০.২ পার্সেন্ট। আসলে মর্টালিটি রেটটা নির্ভর করে কত রোগীকে পরীক্ষা করা হচ্ছে তার উপর। আর এই পিসিআর টেস্টটা কিন্তু ৭০ পার্সেন্ট অ্যাকিউরেট। সেইজন্যই একেকজন অসুস্থকে পরপর ২/৩ বার পরীক্ষা করা উচিত। চায়না তো সিটি স্ক্যান করেছিল রোগীদের। আমি করোনা নিয়ে এতদিনে পাবলিশ্ড যাবতীয় পেপার পড়ে ফেলেছি। সব দেখেশুনে মনে হচ্ছে, সামনের সাত–আটটা দিন খুব ভাইটাল। দেখা যাক!’
ভেবেছিলাম একদিন গিয়ে ওর সঙ্গে একটু দেখা করে আসব। প্রেস স্টিকার সমৃদ্ধ গাড়ি যখন আছেই। বন্ধু বলল, ‘না রে, সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং মানে সোশ্যাল ডিস্ট্যান্সিং। তাছাড়া আমার তো হেভি এক্সপোজার। ইনফেকটেড হওয়ার খুব বেশি চান্স। কেন রিস্ক নিবি শুধু শুধু?’ শুনে নরেন্দ্রপুরের হস্টেলের দিনগুলোর কথা মনে পড়ে গেল। আমায় বিশ্রি গালাগাল দেওয়ায় এক ক্লাসমেটকে সপাটে চড় মেরেছিল। আমার ওইটুকু বিপন্নতা যে ওর মধ্যে অত ক্রোধ নিয়ে আসতে পারে কখনও ভাবতে পারিনি। ৩৫ বছর কেটে গিয়েছে। হিমানীশ এখনও একইরকম প্রোটেক্টিভ রয়ে গিয়েছে।
রাত ৯.৩৭
পেজ রিলিজ করে দিলাম একটু আগে। ডায়েরি বন্ধ করি আজকের মতো। কাল একটা নতুন দিন। টিভি বলছে, ভারতে করোনা সংক্রমণ থেকে মুক্ত ১২৩ জন। এই সংখ্যাটা কি কাল থেকে একটু বাড়তে পারে না?
Great going sir. I eagerly wait for your blog nowadays.
LikeLike
Thank you 🙏
LikeLike
Eitoh. Lockdown e atakta notun poRar drobyo paowa gyalo. Ami ei lockdown e sudhu poRbo, reaj korbo aar gaan shunbo thik korechi. Netflix ityadi dekhchina. O toh lockdown er aageo kortam.
LikeLike
Thank you for reading. Happy reading and happy rewajing 🙂
LikeLike